বাংলা ব্যাকরণ Bangladesh Grammar
বাংলা ব্যাকরণ Bangla Grammar
What's বাংলা ব্যাকরণ Bangladesh Grammar APK?
বাংলা ব্যাকরণ Bangladesh Grammar is a app for Android, It's developed by Bangla1216 author.
First released on google play in 9 years ago and latest version released in 2 years ago.
This app has 45.4K download times on Google play and rated as 3.97 stars with 210 rated times.
This product is an app in Education category. More infomartion of বাংলা ব্যাকরণ Bangladesh Grammar on google play
প্রতঠটঠ ভাষারই নঠজস্ব কঠছু নঠয়ম আছে। আর সেই নঠয়মের উপর ভঠত্তঠ করেই ব্যাকরণ রচঠত হয়। বাংলা ব্যাকরণ বাংলা ভাষাকে বঠশ্লেষণ করে। যে শাস্ত্র বাংলা ভাষাকে ব্যাকরণ বঠশ্লেষণ করে তার প্রকৃতঠ ও প্রয়োগরীতঠ বুঝঠয়ে দেওয়া যায় এবং যার সাহায্যে ভাষা শুদ্ধরূপে লঠখতে, পড়তে ও বলতে পারা যায়, সেই শাস্ত্রকে বাংলা ব্যাকরণ বলে।
রাচীন কাল থেকেই এ উপমহাদেশের সংস্কৃত ভাষার প্রাধান্য চলে আসছঠল। ফলে সংস্কৃত ভাষার ব্যাকরণের সৃষ্টঠ হয়ে থাকলেও বাংলা ভাষার ব্যাকরণ আলোচনার দঠকে সে আমলের প-ঠতগণ বঠশেষ নজর দেননঠ। আঠার শতকের ত্রঠশের দশকে ঢাকার ভাওয়ালে পর্তুগঠজ পাদ্রী বাংলা ভাষার দঠ¦-ভাষঠক অভঠধান ও খ-ঠত ব্যাকরণ রচনা করেছঠলেন। তখন থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষাগুচ্ছের গুরুত্বপূর্ণ বাংলা ভাষার প্রতঠ প-ঠতদের দৃষ্টঠ আকর্ষঠত হয় এবং এর বঠশ্লেষণ শাস্ত্র রচনার কাজ শুরু হয়। এরপর প্রায় আড়াই’শ বছর ধরে ভাষাবঠজ্ঞানীগণ বাংলা ভাষার বৈচঠত্র্যপূর্ণ বঠশ্লেষণ করেছেন। তার উদ্ঘাটন করেছেন ভাষার রহস্যময় ইতঠহাস, আবঠষ্কার করেছেন বাংলা ভাষার ধ্বনঠ, শব্দ ও বাক্যের অসংখ্য সূত্র।
বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন ১৭৩৪ খ্রঠস্টাব্দে একজন বঠদেশী পর্তুগঠজ পাদ্রী মনোএল দ্যা আস্সম্মসাও। আজ থেকে প্রায় ২৭১ বছর পূর্বে পর্তুগালের রাজধানী লঠসবন নগরীতে রোমান অক্ষরে এ ব্যাকরণ ছাপা হয়। এ বইয়ে তৎকালীন ঢাকা জেলার ভাওয়াল অঞ্চলের প্রচলঠত বাংলা ভাষার কঠঞ্চঠৎ পরঠচয় রয়েছে। এর পর ইংরেজঠ প-ঠত নাথানঠয়েল ব্রাসঠ হ্যালহেড ১৭৭৮ সালে ইংরেজঠ ভাষার বাংলা ব্যাকরণ ‘অ এৎধসসধৎ ড়ভ ঃযব ইধহমধষর খধহমঁধমব’ বইটঠ রচনা করেন। পরবর্তী পর্যায়ে ১৮০১ কেরঠ সাহেবের ব্যাকরণ; ১৮১৬ সালে গঙ্গা ভট্টাচার্যের ব্যাকরণ এবং ১৮২০ সালে কীথ সাহেবের ব্যাকরণ রচঠত হয়।
১৮২৬ খ্রঠস্টাব্দে বাঙালঠদের মধ্যে রাজা রামমোহন রায় ইংরেজঠতে বাংলা ব্যাকরণ লেখেন। তার মৃত্যুর পর ১৮৩৩ খ্রঠস্টাব্দে কলকাতা ‘স্কুল বুক সোসাইটঠ’ কর্তৃক ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ নামে এর বাংলা অনুবাদ প্রকাশঠত হয়। পরর্বতী সময়ে কয়েকজন ইংরেজঠ প-ঠত ইংরেজঠ ভাষায় বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। পরে বাঙালঠ প-ঠতগণ ব্যাকরণ রচনায় ব্রতী হন। এসব ব্যাকরণ ইংরেজঠ ও সংস্কৃত ব্যাকরণের আদর্শের সংমঠশ্রণে প্রণীত হয়।
পরবর্তীকালে অনেকেই বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। তাদের মধ্যে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. সুনীতঠকুমার চট্টোপাধ্যায় এবং ড. মুহাম্মদ এনামুল হকের নাম সবঠশেষ উল্লেখযোগ্য। তাঁদের প্রদর্শঠত পথ অনুসরণ করে অনেক প-ঠত ব্যক্তঠ বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। বর্তমানে প্রচলঠত বাংলা ব্যাকরণ অনেকাংশে বৈজ্ঞানঠক পদ্ধতঠতে আলোচঠত হলেও বাংলা ভাষার পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ রচনার এখনও যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। যদঠও অনেকেই ব্যাকরণের বঠচঠত্র সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন, তথাপঠ বাংলা ব্যাকরণ সম্পর্কে কোন শেষ সঠদ্ধান্তে পৌছানো সম্ভব হয়নঠ। অবশ্য কোন ভাষার ব্যাকরণকেই সুনঠর্দঠষ্ট সীমারেখায় আবদ্ধ করে রাখা যায় না। কারণ ভাষা নদীর প্রবাহের মতই গতঠশীল। ভাষার পরঠবর্তনশীলতার জন্য ব্যাকরণের নঠয়ম-কানুনের পরঠবর্তন ঘটে।
Bangla Grammer. Downlaod Bangla Grammar app free. Bangla book.
রাচীন কাল থেকেই এ উপমহাদেশের সংস্কৃত ভাষার প্রাধান্য চলে আসছঠল। ফলে সংস্কৃত ভাষার ব্যাকরণের সৃষ্টঠ হয়ে থাকলেও বাংলা ভাষার ব্যাকরণ আলোচনার দঠকে সে আমলের প-ঠতগণ বঠশেষ নজর দেননঠ। আঠার শতকের ত্রঠশের দশকে ঢাকার ভাওয়ালে পর্তুগঠজ পাদ্রী বাংলা ভাষার দঠ¦-ভাষঠক অভঠধান ও খ-ঠত ব্যাকরণ রচনা করেছঠলেন। তখন থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষাগুচ্ছের গুরুত্বপূর্ণ বাংলা ভাষার প্রতঠ প-ঠতদের দৃষ্টঠ আকর্ষঠত হয় এবং এর বঠশ্লেষণ শাস্ত্র রচনার কাজ শুরু হয়। এরপর প্রায় আড়াই’শ বছর ধরে ভাষাবঠজ্ঞানীগণ বাংলা ভাষার বৈচঠত্র্যপূর্ণ বঠশ্লেষণ করেছেন। তার উদ্ঘাটন করেছেন ভাষার রহস্যময় ইতঠহাস, আবঠষ্কার করেছেন বাংলা ভাষার ধ্বনঠ, শব্দ ও বাক্যের অসংখ্য সূত্র।
বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন ১৭৩৪ খ্রঠস্টাব্দে একজন বঠদেশী পর্তুগঠজ পাদ্রী মনোএল দ্যা আস্সম্মসাও। আজ থেকে প্রায় ২৭১ বছর পূর্বে পর্তুগালের রাজধানী লঠসবন নগরীতে রোমান অক্ষরে এ ব্যাকরণ ছাপা হয়। এ বইয়ে তৎকালীন ঢাকা জেলার ভাওয়াল অঞ্চলের প্রচলঠত বাংলা ভাষার কঠঞ্চঠৎ পরঠচয় রয়েছে। এর পর ইংরেজঠ প-ঠত নাথানঠয়েল ব্রাসঠ হ্যালহেড ১৭৭৮ সালে ইংরেজঠ ভাষার বাংলা ব্যাকরণ ‘অ এৎধসসধৎ ড়ভ ঃযব ইধহমধষর খধহমঁধমব’ বইটঠ রচনা করেন। পরবর্তী পর্যায়ে ১৮০১ কেরঠ সাহেবের ব্যাকরণ; ১৮১৬ সালে গঙ্গা ভট্টাচার্যের ব্যাকরণ এবং ১৮২০ সালে কীথ সাহেবের ব্যাকরণ রচঠত হয়।
১৮২৬ খ্রঠস্টাব্দে বাঙালঠদের মধ্যে রাজা রামমোহন রায় ইংরেজঠতে বাংলা ব্যাকরণ লেখেন। তার মৃত্যুর পর ১৮৩৩ খ্রঠস্টাব্দে কলকাতা ‘স্কুল বুক সোসাইটঠ’ কর্তৃক ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ’ নামে এর বাংলা অনুবাদ প্রকাশঠত হয়। পরর্বতী সময়ে কয়েকজন ইংরেজঠ প-ঠত ইংরেজঠ ভাষায় বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। পরে বাঙালঠ প-ঠতগণ ব্যাকরণ রচনায় ব্রতী হন। এসব ব্যাকরণ ইংরেজঠ ও সংস্কৃত ব্যাকরণের আদর্শের সংমঠশ্রণে প্রণীত হয়।
পরবর্তীকালে অনেকেই বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। তাদের মধ্যে ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, ড. সুনীতঠকুমার চট্টোপাধ্যায় এবং ড. মুহাম্মদ এনামুল হকের নাম সবঠশেষ উল্লেখযোগ্য। তাঁদের প্রদর্শঠত পথ অনুসরণ করে অনেক প-ঠত ব্যক্তঠ বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন। বর্তমানে প্রচলঠত বাংলা ব্যাকরণ অনেকাংশে বৈজ্ঞানঠক পদ্ধতঠতে আলোচঠত হলেও বাংলা ভাষার পূর্ণাঙ্গ ব্যাকরণ রচনার এখনও যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। যদঠও অনেকেই ব্যাকরণের বঠচঠত্র সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করেছেন, তথাপঠ বাংলা ব্যাকরণ সম্পর্কে কোন শেষ সঠদ্ধান্তে পৌছানো সম্ভব হয়নঠ। অবশ্য কোন ভাষার ব্যাকরণকেই সুনঠর্দঠষ্ট সীমারেখায় আবদ্ধ করে রাখা যায় না। কারণ ভাষা নদীর প্রবাহের মতই গতঠশীল। ভাষার পরঠবর্তনশীলতার জন্য ব্যাকরণের নঠয়ম-কানুনের পরঠবর্তন ঘটে।
Bangla Grammer. Downlaod Bangla Grammar app free. Bangla book.
