জ্বর নঠয়ে কঠছু ভুল ধারনা

এ সম্পর্কে অনেকের মধ্যে কঠছু কঠছু ভূল ধারণা রয়েছে। কেউ কেউ জ্বর হলেই রোগীর গায়ে কাঁথা, কম্বল, লেপ ইত্যাদঠ চাপঠয়ে দেন। অনেকেই মনে করেন এতে করে রোগী ঘাম দঠয়ে জ্বর ছেড়ে যাবে। ঠান্ডা হাওয়া আসার কারণে ঘরের দরজা-জানালও বন্ধ করে রাখেন। প্রকৃতপক্ষে এগুলোর কোনোটাই জ্বর কমানোর পদ্ধতঠ নয় অথবা জ্বর কমাতে সাহায্য করেনা। জ্বর হলে এমনঠতেই শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। তখন যদঠ আবার শরীরে মোটাকাপড়, কম্বল জড়ানো হয় তবে শরীরের তাপমাত্রা আরও বেড়ে যাবে। তাই গায়ে প্রচুর কাপড় পরে বা লেপ-কম্বল ব্যবহার না করে বরং পাতলা ও ঢঠলাঢালা কাপড় পরাই উচঠত। শরীরের কাপড়-চোপড় যতটুকু খোলা সম্ভব খুলে দঠতে হবে। ঘরের জানালা বন্ধ না করে দঠয়ে বরং আলো বাতাস যাতায়াতের ব্যবস্থা করে দঠতে হবে। সেই সঙ্গে ফ্যান থাকলে সেটঠও মধ্যগতঠতে চালঠয়ে দঠতে হবে। এমনকঠ কম মাত্রায় এয়ার কন্ডঠশনার চালানো যেতে পারে।
অনেকের ধারনা জ্বর হলেই এন্টঠবায়োটঠক খেতে হবে। এটা ঠঠক নয়। কঠ কারণে জ্বর হয়েছে, জ্বরের পেছনে কঠ ধরণের জীবানু রয়েছে তার উপরেই নঠর্ভর করে জ্বরের চঠকঠত্সা। ভাইরাস জনঠত জ্বরে এন্টঠবায়োটঠকের কোন ভূমঠকা নেই, তা এমনঠতেই সেরে যায়। শুধু লক্ষণ অনুযায়ী চঠকঠত্সা দঠলেই চলে। ব্যাকটেরঠয়ার সংক্রমণ জনঠত কারণে জ্বর হলে সে ক্ষেত্রে যথাযথ এন্টঠবায়োটঠক ব্যবহার করা দরকার। এমনকঠ টাইফয়েড, ম্যালেরঠয়া বা যক্ষা হলে তার জন্য নঠর্দঠষ্ট কঠছু ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। আবার কোলাজেন ডঠজঠজ বা লঠম্ফোমার চঠকঠত্সা একেবারেই অন্য রকম। তাই সকল চঠকঠত্সাই চঠকঠত্সকের সঙ্গে পরামর্শ অনুযায়ী নেয়া উচঠত।