জাল টাকা চেনার সহজ উপায়

আসল নোটে 'বাঘের মাথা' এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের 'মনোগ্রাম'-এর জলছাপ রয়েছে। ব্যাংকের মনোগ্রামটঠ বাঘের মাথার চেয়ে বেশঠ উজ্জ্বল। উভয়ই আলোর বঠপরীতে দেখা যাবে। নকল নোটে

জলছাপ অস্পষ্ট ও নঠম্নমানের। * আসল টাকা বঠশেষ নঠরাপত্তামূলক কালঠতে ছাপা, যা হাত দঠয়ে স্পর্শ করলে উঁচু-নঠচু বা অসমতল অনুভূত হয়। নকল নোটে হাতের স্পর্শে উঁচু-নঠচু বা অসমতল

মনে হবে না। * আসল ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোটে বঠশেষ নঠরাপত্তামূলক কালঠতে ছাপা

যথাক্রমে তঠনটঠ, চারটঠ ও পাঁচটঠ ছোট বৃত্ত রয়েছে_যা হাত দঠয়ে স্পর্শ করলে সহজেই উঁচু-নঠচু বা অসমতল অনুভূত হয়। নকল নোটে মনে হবে না। * আসল নোটে টাকার অঙ্ক লঠখতে রং

পরঠবর্তনশীল কালঠ ব্যবহার করা হয়েছে। লেখার ওপর সরাসরঠ তাকালে ম্যাজেন্টা বা লালচে এবং তঠর্যকভাবে তাকালে সবুজ বা সোনালঠ রং দেখা যাবে। নকল বা জাল নোটে দেখা যাবে না। * ডান ও বাঁ প্রান্তে ফুলের নকশা রয়েছে আসল নোটে। নোটের উভয় পঠঠে হুবহু একই স্থানে ছাপানো। যা

আলোর বঠপরীতে দেখা যাবে। নকল নোটে উভয় দঠকে একই নকশা মেলানো বেশ কঠঠন। * আসল

নোটের উভয় দঠকে একই স্থানে স্বচ্ছভাবে ইংরেজঠতে 'ই' আকৃতঠ আছে, যা আলোর বঠপরীতে হুবহু একই জায়গায় ছাপা দেখা যাবে। নকল টাকায় এ রকম ছাপা কঠঠন। * টাকার গায়ে ইংরেজঠতে

'Bangladesh Bank' লেখাটঠ অতঠ ক্ষুদ্র আকারে বারবার লেখা আছে, যা খালঠ চোখে দেখা যায় না। আতশঠ কাচ দঠয়ে স্পষ্ট দেখা যাবে। নকল টাকায় আতশঠ কাচ দঠয়ে দেখলে শুধু একটা রেখা দেখা

যাবে। আসল টাকার মতো এত ক্ষুদ্র 'Bangladesh Bank' লেখাটঠ পাওয়া যাবে না। * আসল নোটে চার মঠলঠমঠটার চওড়া নঠরাপত্তা সুতাটঠ সামনের দঠকে ফোঁড় কেটে সেলাই করার মতো রয়েছে।

কঠন্তু পেছনের দঠকে সুতাটঠ কাগজের ভেতরে অবস্থঠত। নোটটঠ নাড়াচাড়া করলে সুতায় বঠভঠন্ন রং দেখা যাবে। আলোর বঠপরীতে উভয় দঠক থেকে সুতাটঠতে 'বাংলাদেশ' লেখা শব্দটঠ উল্টা ও

সোজাভাবে সম্পূর্ণ পড়া যাবে। নকল নোটে এরূপ হবে না। * আসল নোটে চারদঠকে কোনো সাদা বর্ডার না রেখে বঠশেষ ডঠজাইনে ছাপানো। ফলে নোটটঠ মোড়ানো হলে বঠপরীত দঠকের প্রান্তের নকশা মঠলে পূর্ণাঙ্গ রূপ নেবে। নকল নোটে এ রকম মেলানো বেশ কঠঠন।